দিগন্তের আলো ডেস্ক :-
টানা বৃষ্টি ও মেঘনার অস্বাভাবিক জোয়ারে লক্ষ্মীপুরের রামগতি ও কমলনগরে নদীতীর রক্ষা বাঁধের বিভিন্নস্থানে ধস দেখা দিয়েছে।
টানা বৃষ্টি ও মেঘনার অস্বাভাবিক জোয়ারে লক্ষ্মীপুরের রামগতি ও কমলনগরে নদীতীর রক্ষা বাঁধের বিভিন্নস্থানে ধস দেখা দিয়েছে।
টানা বৃষ্টি ও মেঘনার অস্বাভাবিক জোয়ারে লক্ষ্মীপুরের রামগতি ও কমলনগরে নদীতীর রক্ষা বাঁধের বিভিন্নস্থানে ধস দেখা দিয়েছে। ভাঙনের ঝুঁকিতে আলেকজান্ডার ও মাতব্বরহাট বাঁধের পাঁচ কিলোমিটার এলাকা। হুমকির মুখে নদীপাড়ের সাত লাখ মানুষ। সময়মতো বাঁধের কাজ শেষ না হওয়ার অভিযোগ জানিয়েছে স্থানীয়রা। এ ছাড়া নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে কাজ করায় বাঁধ টেকসই হচ্ছে না বলেও অভিযোগ রয়েছে স্থানীয়দের।
গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টি আর মেঘনার অস্বাভাবিক জোয়ারে পানি ঢুকে পড়ে লক্ষ্মীপুরের রামগতি ও কমলনগরের বেশ কিছু এলাকায়। এতে নদী রক্ষা বাঁধের বিভিন্ন স্থানে ধসের শঙ্কা দেখা দিয়েছে। আতঙ্কিত নদীপাড়ের প্রায় সাত লাখ বাসিন্দা।
অভিযোগ রয়েছে, ৩১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ৩১ কিলোমিটার তীররক্ষা বাঁধ প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০২২ সালে। তবে সাড়ে তিন বছরে কাজ হয়েছে মাত্র ৬০ ভাগ। নদীর ঢেউ আর নিম্নমানের ডাম্পিং সামগ্রীতে বাঁধের একাধিক স্থানে দেখা দিয়েছে ভাঙন।
স্থানীয়রা জানান, আলেকজান্ডার ও মাতব্বরহাট অংশে আট কিলোমিটার এলাকা বাঁধও ভাঙনের মুখে। নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার শঙ্কায় অনেকে ঘরবাড়ি সরিয়ে নিচ্ছেন।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী নাহিদ-উজ-জামান খাঁন বলেন, টানা বৃষ্টি ও মেঘনার অস্বাভাবিক জোয়ারে লক্ষ্মীপুরের রামগতি ও কমলনগরে নদীতীর রক্ষা বাঁধের বিভিন্নস্থানে ধস দেখা দিয়েছে। ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে আলেকজান্ডার ও মাতব্বরহাট বাঁধের পাঁচ কিলোমিটার এলাকা। নদীপাড়ের প্রায় সাত লাখ বাসিন্দা রয়েছেন হুমকির মুখে। তবে ভাঙনরোধে জরুরি ভিত্তিতে জিও ব্যাগ ডাম্পিং করার কাজ চলছে।